Adsterra

কুলপদ্দি শশী রায় বাড়ি। ঝাউদি, মাদারীপুর সদর, মাদারীপুর

এই জমিদার বাড়িটি মাদারীপুর সদর পৌরসভায় ০৫ ও ০৬ নং ওয়ার্ডে কুলপদ্দিতে অবস্থিত হওয়ায় লোকমুখে এই বাড়িটিকে কুলপদ্দি জমিদার বাড়ি(কালীখোলা জমিদার বাড়ি) হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কুলিন বংশের এক হিন্দু ভদ্রলোকের নাম অনুসারে এই অঞ্চলকে "কুলপদ্দি" নাম রাখা হয়। আদিকাল থেকে এই জায়গায় বেশির ভাগ লোকই পেশায় ছিল বণিক। সেই ধনী বণিকদের মধ্যে শশী রায় ছিলেন অন্যতম। শশী রায় (১৩৩৯ বঙ্গাব্দে ইংরেজি ১৯৩২) সালে এই কুলপদ্দি জমিদার বাড়িটি স্থাপন করেন।

কুলপদ্দি শশী রায় বাড়ি। ঝাউদি, মাদারীপুর সদর, মাদারীপুর।

দুপুর বেলার রোদের সাথে মানিয়ে নেওয়া কঠিন কিন্তু দেখার স্বাদ যে অসীম এজন্য সবকিছু তুচ্ছ মনে হয়। শরীয়ুতপুর থেকে বাস মাদারীপুর এসে থামলো আমার প্রথম গন্তব্য শহরের কুলপদ্দি সাহা বাড়ি।এলাকার মানুষ এটাকে ভূমি অফিস হিসেবে চিনে।ব্রিটিশ এবং ভারতীয় স্থাপত্যরীতিতে এই বাড়িটি নির্মিত।বাড়িটির সামনের দিকটা এল আকৃতির। বাড়িটি বিভিন্ন নান্দনিক ডিজাইনে নির্মাণ করা হয়েছে।সামনের সাইটটা দেখে ভাবছি এটা হয়তো এতটুকুই কিন্তু যখন পিছনে যাই তখন আমার চোখ উপরে উঠে গেলো।ব্রিটিশ আমলে কলকাতার বনেদি পরিবারের মত আভিজাত্যপূর্ণ ভবন দাড়িয়ে আছে ছোট একটি পাকা উঠানকে কেন্দ্র করে।একদিকে একতলা একটি ভবন অন্য তিনদিকে দ্বি তলা ভবন।এই বাড়িটিতে অনেক মানুষের বসবাস তবে তাদের বেশিরভাগই শ্রমিক শ্রেণীর পরিবার।পুরো বাড়িটাই দখলদারিদের কবলে পরেছে। বাড়িটির রং পাকিস্তান পিরিয়ডের কমন আম পাকা রংয়ের মত।

এই জমিদার বাড়িটি মাদারীপুর সদর পৌরসভায় ০৫ ও ০৬ নং ওয়ার্ডে কুলপদ্দিতে অবস্থিত হওয়ায় লোকমুখে এই বাড়িটিকে কুলপদ্দি জমিদার বাড়ি(কালীখোলা জমিদার বাড়ি) হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কুলিন বংশের এক হিন্দু ভদ্রলোকের নাম অনুসারে এই অঞ্চলকে "কুলপদ্দি" নাম রাখা হয়। আদিকাল থেকে এই জায়গায় বেশির ভাগ লোকই পেশায় ছিল বণিক। সেই ধনী বণিকদের মধ্যে শশী রায় ছিলেন অন্যতম। শশী রায় (১৩৩৯ বঙ্গাব্দে ইংরেজি ১৯৩২) সালে এই কুলপদ্দি জমিদার বাড়িটি স্থাপন করেন।   


এই জমিদার বাড়িটি মাদারীপুর সদর পৌরসভায় ০৫ ও ০৬ নং ওয়ার্ডে কুলপদ্দিতে অবস্থিত হওয়ায় লোকমুখে এই বাড়িটিকে কুলপদ্দি জমিদার বাড়ি(কালীখোলা জমিদার বাড়ি) হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কুলিন বংশের এক হিন্দু ভদ্রলোকের নাম অনুসারে এই অঞ্চলকে "কুলপদ্দি" নাম রাখা হয়। আদিকাল থেকে এই জায়গায় বেশির ভাগ লোকই পেশায় ছিল বণিক। সেই ধনী বণিকদের মধ্যে শশী রায় ছিলেন অন্যতম। শশী রায় (১৩৩৯ বঙ্গাব্দে ইংরেজি ১৯৩২) সালে এই কুলপদ্দি জমিদার বাড়িটি স্থাপন করেন।


এই জমিদার বাড়িটি মাদারীপুর সদর পৌরসভায় ০৫ ও ০৬ নং ওয়ার্ডে কুলপদ্দিতে অবস্থিত হওয়ায় লোকমুখে এই বাড়িটিকে কুলপদ্দি জমিদার বাড়ি(কালীখোলা জমিদার বাড়ি) হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কুলিন বংশের এক হিন্দু ভদ্রলোকের নাম অনুসারে এই অঞ্চলকে "কুলপদ্দি" নাম রাখা হয়। আদিকাল থেকে এই জায়গায় বেশির ভাগ লোকই পেশায় ছিল বণিক। সেই ধনী বণিকদের মধ্যে শশী রায় ছিলেন অন্যতম। শশী রায় (১৩৩৯ বঙ্গাব্দে ইংরেজি ১৯৩২) সালে এই কুলপদ্দি জমিদার বাড়িটি স্থাপন করেন।

এই জমিদার বাড়িতে মোট ৩টি বাড়ি রয়েছে। অন্দরমহল ও বারান্দা সহ একতলা বাড়ি, আরেকটি ভঙ্গুর দেড়তলা বাড়ি এবং অন্যটি একতলা বাড়ি রয়েছে। বাড়ির আশেপাশে ৬ টি মঠ রয়েছে যার মধ্যে ৩টি অর্ধভঙ্গুর, ৪টি শান- বাঁধানো বিস্তূর্ণ পুকুর রয়েছে এরমধ্যে একটি পরিত্যক্ত, এবং তার উল্টো পাশে রয়েছে ঘাট বাঁধানো একটি শ্মশানঘাট।
আরও ৪টি পূজা মন্ডপ সেগুলা হলঃ নারায়ণ মন্দির, কুলপদ্দি সর্বজনীন অগ্রদানী শ্রী শ্রী মা মনসা মন্দির, কুলপদ্দি দুর্গা মন্দির, এবং কুলপদ্দি কালী মন্দির।



লিখেছেন ঃ বোহেমিয়ান ফয়সাল

চাইলে আপনিও হতে পারেন ঢাকা ভয়েজ পরিবারের অংশ। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনা কিংবা মতামত বা সৃৃজনশীল লেখা পাঠিয়ে দিন আমাদের ঠিকানায়। নাম সহ প্রকাশ করতে চাইলে লেখার নিচে নিজের নাম, পরিচয়টাও উল্লেখ করে দিন। ঢাকা ভয়েজে প্রকাশিত হবে আপনার লেখা। মেইল : dhahkavoice.news24@gmail.com


No comments

Powered by Blogger.