Adsterra

সৈয়দপুরের ঐতিহাসিক দুই গির্জা। যার মধ্যে একটি হলো ঐতিহাসিক রোমান ক্যাথলিক গির্জা

ঢাকা ভয়েজ,  dhaka voice;  সৈয়দপুরের ঐতিহাসিক দুই গির্জা।যার মধ্যে একটি হলো ঐতিহাসিক রোমান ক্যাথলিক গির্জা, পর্যটন,Slider,ভ্রমণ,Featured,অন্য খেলা,ইতিহাস,

সৈয়দপুরের ঐতিহাসিক দুই গির্জা। যার মধ্যে একটি হলো ঐতিহাসিক রোমান ক্যাথলিক গির্জা।
সৈয়দপুর, নীলফামারী।

গির্জা দুটি নির্মিত হয়েছিলো বিট্রিশ শাসনামলে। প্রথম গির্জাটি হলো সৈয়দপুর ক্রাইস্ট চার্চ (চার্চ অব বাংলাদেশ) যা স্থাপিত হয়েছিলো ১৮৯৪ খ্রিষ্টাব্দের সমসাময়িক সময়ে। এটি অবস্থিত রেলওয়ে হাসপাতাল সংলগ্ন। এ চার্চের বর্তমান সভাপতি হলেন রেভারেন মার্টিন হিরা মন্ডল (পাদ্রি, পুরোহিত) এবং সাধারণ সম্পাদক হলেন মিস্টার প্রদিপ বিশ্বাস। এই চার্চের খ্রিষ্ট ভক্ত সদস্য সংখ্যা হলো ২১৬ জন। দ্বিতীয় গির্জাটি হলো লুর্দের রানি মারীয়া (রোমান ক্যথোলিক চার্চ) যা স্থাপিত হয়েছিলো ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে। এটি অবস্থিত রেলওয়ে কারখানা সংলগ্ন (শ্রমিকলীগ অফিসের দক্ষিণ পার্শ্বে)। এই চার্চের বর্তমান সভাপতি হলেন ফাদার যোসেফ মারান্ডী (পাদ্রি, পুরোহিত) এবং সাধারণ সম্পাদক হলেন মিস্টার নিকোলাস গমেজ। এই চার্চের খ্রিষ্টভক্তের সংখ্যা হলো ১৯৮ জন। বড়দিন বা ক্রিস্টমাস ও পুণুরুত্থান বা স্টার সানন্ডে এই ২টি হলো খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। ১৮৯৬ খ্রীষ্টাব্দে তাদের ধর্মীয় উপাসনার জন্য বৃটিশ সরকার সাহেব পাড়ার দু’প্রান্তে দু’টি গীর্জা নির্মাণ করেন। গীর্জা দু’টির মধ্যে একটি ছিল রোমান ক্যাথলিক খ্রীষ্টান সম্প্রদায়ের এবং অপরটি ছিল প্রোটেষ্টান্ট সম্প্রদায়ের। এ গীর্জা দু’টি উত্তরাঞ্চলের সর্বপ্রথম ও প্রাচীনতম গীর্জা। এর নির্মাণ শৈলী ছিল রোমান ইউরোপীয় স্থাপত্যকলায় সমৃদ্ধ। এর মধ্যে রেলওয়ে কারখানা গেট সংলগ্ন।

ঢাকা ভয়েজ,  dhaka voice;  সৈয়দপুরের ঐতিহাসিক দুই গির্জা।যার মধ্যে একটি হলো ঐতিহাসিক রোমান ক্যাথলিক গির্জা, পর্যটন,Slider,ভ্রমণ,Featured,অন্য খেলা,ইতিহাস,



লিখেছেন ঃ বোহেমিয়ান ফয়সাল

চাইলে আপনিও হতে পারেন ঢাকা ভয়েজ পরিবারের অংশ। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনা কিংবা মতামত বা সৃৃজনশীল লেখা পাঠিয়ে দিন আমাদের ঠিকানায়। নাম সহ প্রকাশ করতে চাইলে লেখার নিচে নিজের নাম, পরিচয়টাও উল্লেখ করে দিন। ঢাকা ভয়েজে প্রকাশিত হবে আপনার লেখা। মেইল : dhahkavoice.news24@gmail.com


No comments

Powered by Blogger.