সীমান্তে কমেছে গোলাগুলি
বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের এলাকাগুলো এখন অনেকটাই শান্ত। টেকনাফের উখিয়া সীমান্তেও দুই দিন ধরে গোলাগুলি কম। এতে সীমান্তের এপারে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও আতঙ্ক পুরোপুরি কাটেনি। এর মধ্যেই ঘরে ফিরতে শুরু করেছে স্থানীয়রা। তবে গতকাল সকাল থেকে টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের উলুবনিয়া সীমান্তে প্রচণ্ড গোলাগুলির আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। স্থানীয়রা বলছেন, সীমান্তের ওপারে সীমান্তচৌকি দখল নিয়ে তীব্র লড়াই হচ্ছে।
টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নূর আহমদ আনোয়ারী বলেন, গতকাল সকাল সাড়ে ১০টা থেকে প্রচণ্ড গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে।
তবে উখিয়ার পালংখালী ইউপি চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন বলেন, তাঁর ইউনিয়নের সীমান্ত আপাতত শান্ত। একই কথা জানিয়েছেন নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ।
এদিকে গতকাল চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম ও পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নূরে আলম মিনা কক্সবাজারে সীমান্ত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। বিভাগীয় কমিশনার বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতির উন্নতি ঘটেছে।
আর চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি বলেন, কোনো রোহিঙ্গা বা সন্ত্রাসীকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।
No comments