Adsterra

তীব্র গরমে ত্বকের যত্নে যা যা করতে পারেন

তীব্র গরমে ত্বকের যত্নে যা যা করতে পারেন, ঢাকা ভয়েস, Dhaka Voice, Today Trending News, Today Viral News, Top News, Hot News


ঈদের ছুটি শেষে কর্মব্যস্ত জীবনে ফিরেছেন সবাই। আর এদিকে বাড়ছে গরমও। চলমান এই তাপপ্রবাহে অফিস বা ক্লাসে যাওয়ার সময় ত্বক ও শরীরের যত্নে কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরী। চলুন জেনে নেওয়া যাক।


সানস্ক্রিন ব্যবহার করা

তাপপ্রবাহের এই সময় নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সূর্যের ক্ষতিকর অতি বেগুনী রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে সানস্ক্রিনের বিকল্প আর কিছুই হয়না। চেষ্টা করবেন বেশি এসপিএফ-যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করার। শুধু তাই-ই না, ২-৩ ঘণ্টা পরপর আবার লাগাতে হবে যদি, পুরোপুরি রোদ থেকে সুরক্ষা পেতে চান।

এজন্য ব্যাগে সবসময় সানস্ক্রিন রাখতে পারেন। নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে রোদে পোড়া ভাব থেকে ত্বক রক্ষা পাবে, এমনকি সূর্যের অতি বেগুনী রশ্মি থেকে সৃষ্ট ত্বকের ক্যানসার হতেও মিলতে পারে সুরক্ষা। 


ছায়ায় অবস্থান করা 

বাইরে থাকা অবস্থায় চেষ্টা করতে হবে যতটা সম্ভব ছায়ায় থাকা। বিশেষ করে দুপুর ১২টার পর থেকে বিকার ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত রোদের তেজ প্রখর থাকে।

এ সময় রোদে বেশিক্ষণ থাকলে অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। সবসময় ছায়া না-ও পেতে পারেন বাহিরে, এক্ষেত্রে ব্যাগে ছাতা রাখতে পারেন। 


হাইড্রেটেড থাকা

তাপপ্রবাহের এই সময়টায় হাইড্রেটেড থাকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে পানির ঘাটতি কিছুতেই করা যাবেনা। এতে ত্বক নিস্তেজ হয়ে পড়ার পাশাপাশি শরীরও খারাপ করে ফেলতে পারে।

এমনকি পানিশূন্যতা থেকে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার প্রবণতাও বেড়ে যেতে পারে। 


ত্বক শীতল রাখা

ত্বক যতটা সম্ভব শীতল রাখার চেষ্টা করুন। বাহিরে চাইলে মুখে পানির ঝাপটা দিতে পারেন, আবার গোসল করে বের হতে পারেন। ত্বক শীতল না থাকলে অ্যালার্জি, র‍্যাশ ইত্যাদি সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। 


ত্বক ও ঠোঁট আর্দ্র রাখা

অনেকেরই এই তীব্র তাপপ্রবাহে ত্বক ও ঠোঁট শুষ্ক হয়ে পড়ে। এতে করে ত্বক তার স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা হারায়। তাই নিয়মিত ত্বক ও ঠোঁট ময়েশ্চার রাখতে হবে। চাইলে জেল বেসড ময়েশচরাইজার ব্যবহার করতে পারেন।


আরামদায়ক পোশাক পরা

সুতির আরামদায়ক ঢোলাঢালা পোশাক পরে বের হওয়ার চেষ্টা করুন। এ জাতীয় কাপড়ের মধ্য দিয়ে বাতাস চলাচল করতে পারে। এতে করে তীব্র তাপপ্রবাহে কম অস্বস্তি হবে।

No comments

Powered by Blogger.