Adsterra

মাঝরাতে খিদে পেলে কী খাবেন

 

মাঝরাতে খিদে পেলে কী খাবেন, ঢাকা ভয়েস, Dhaka Voice, Trending News, Viral News, Top News, Hot News, bangla news, bangladesh news

কেউ রাত জেগে বই পড়ে, কেউ কাজ করতে আর মুভি বা সিরিজ দেখে। এই সময় খিদে পাওয়াটা স্বাভাবিক। এ রকম পরিস্থিতিতে খিদে মেটানোর জন্য চিপস, বিস্কিট, মিষ্টি, চানাচুরের মতো খাবার আমরা খেয়ে থাকি, যা শরীরের জন্য মোটেই ভালো নয়। তাহলে মাঝরাতে এমন কী খাবার খাওয়া যেতে পারে যাতে খিদেও মিটবে, খাবারটা স্বাস্থ্যকরও হবে, আবার রান্না করার ঝামেলাও থাকবে না।


মাঝরাতে খাওয়ার জন্য ওটস খুব স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস। সঙ্গে দুধ, ড্রাই ফ্রুটস মধু মেশালে পেট যেমন ভরা থাকবে, তেমনই রাতে ঘুমও খুব ভালো হবে।


ডিম এমনই এক খাবার যা দিনের যেকোনও সময় খাওয়া যায়। অনেকেই মনে করেন ডিম রাতে খাওয়ার জন্য সঠিক খাবার না। কিন্তু ডিম সেদ্ধ বা পোচ মাঝরাতে খিদে পেলে অনায়াসে খেতে পারেন। ডিমে থাকা প্রোটিন ও ভিটামিন এই সময়ে খিদে মেটাতে সাহায্য করে, আবার বেশি পেটও ভরে যায় না।


চিজের মধ্যে থাকে হেলদি কার্বোহাইড্রেট ও হেলদি ফ্যাট। তাই সারারাত পেট ভার রাখার জন্য চিজ খুবই ভালো। চিজ খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামও পৌঁছায়।

ডা আবিদা সুলতানার স্বাস্থ্য পরামর্শ বিষয়ক বই আসুন সুস্থ থাকি  ও মানসিক স্বাস্থ্য


অনেকেই মনে করেন রাতে দই খাওয়া উচিত না ৷ কিন্তু দইয়ের মধ্যে থাকে প্রচুর ক্যালসিয়াম৷ তাই দই খেলে ঘুম আসতে সাহায্য করে।

যদি তাজা, মুচমুচে কিছু খেতে ইচ্ছা হয় অথচ যা লো ক্যালোরি তাহলে খান ভেজটেবল স্টিক বা ভেজটেবল সালাদ৷ পেটের সমস্যা হওয়ার কোনও চান্স নেই৷


প্রোটিন বার যে কোনও সময় খেতে পারেন, খুবই স্বাস্থ্যকর৷ হাতের কাছে রেখে দিন আমন্ড, আখরোট, ফ্লাক্সসিড, চিয়াসিড দেওয়া প্রোটিন বার৷ রাতে খিদে পেলে খেয়ে নিন নিশ্চিন্তে৷


যদি খুব বেশি খিদে পায় তাহলে সেরা খাবার স্মুদি৷ ফুল ফ্যাট দুধ, দই, ফল, সবজি যেকোনও কিছু দিয়ে বানিয়ে নিন স্মুদি৷ তারপর ঘুমিয়ে পড়ুন নিশ্চিন্তে।


ডা আবিদা সুলতানা, Dr Abida Sultana, health, fitness, healthy life, সফলতার সূত্র, আসুন সুস্থ থাকি, মানসিক স্বাস্থ্য, asun sustho thaki, mental health

ডা. আবিদা সুলতানা, (এমবিবিএস)
জেনারেল প্রাকটিসার, সিটি হেলথ সার্ভিসেস লিঃ এন্ড সিটি হাসপাতাল লিঃ
মেডিসিন, চর্মরোগ, বাত-ব্যাথা, শিশু ও গাইনী রোগ বিশেষজ্ঞ।
লেকচারার, জেড এইচ সিকদার মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, ঢাকা।


No comments

Powered by Blogger.