অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যেসব কাজ করবে সরকার, জানালেন উপদেষ্টা মাহফুজ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহতদের তালিকা প্রণয়ন, চিকিৎসা প্রদান। আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের অর্থসহায়তা ও দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসন।
জুলাই গণহত্যার বিচার ও সে লক্ষ্যে যথাযথ মামলা ও সুষ্ঠু তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করা।
গত ১৬ বছরের গুম, খুন ও অর্থনৈতিক লুটপাটের বিচার। লুট হওয়া অর্থ ফেরত আনা।
জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখা।
জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে রাষ্ট্রের বিবিধ প্রতিষ্ঠানগুলোর বাস্তবসম্মত সংস্কার নিশ্চিত করা।
শিক্ষা, জনস্বাস্থ্য, তথ্য প্রযুক্তি ও আবাসনসহ সকল জনগুরুত্বপূর্ণ খাত ঢেলে সাজানো।
তরুণ প্রজন্মের জন্য চাকরি ও উদ্যোগের ক্ষেত্রে সুযোগের সমতা নিশ্চিত করা। রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা বৃদ্ধি করা।
কথিত ‘উন্নয়ন অর্থনীতি’র বদলে জনগণ, প্রাণ, প্রকৃতি ও পরিবেশের অনুকূল অর্থনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ করা।
অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোকে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপ ও নূতন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ করা।
জাতীয় স্বার্থকে সকল ক্ষেত্রে সমুন্নত রাখা এবং বিগ কর্পোরেশন ও বিদেশি স্বার্থের বাইরে বাংলাদেশের জনগণ ও প্রাণ প্রকৃতি ও পরিবেশের প্রশ্নকে গুরুত্ব দেওয়া।
জাতীয় অগ্রাধিকার তথা জাতীয় নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও পররাষ্ট্র সম্পর্ক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ঐকমত্য ধরে রাখা এবং জনগণের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা ও খুনিদের ফেরত আসার পথরুদ্ধ করা।
সংস্কারের পক্ষে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ রাখা এবং ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া তথা নির্বাচন ব্যবস্থা, সংস্কার সাপেক্ষে জনগণের রায়ের কাছে ছেড়ে দেওয়া।
সারা দেশের মানুষ; বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে রাজনৈতিকভাবে ( দায়িত্ব ও অধিকার বিষয়ে) শিক্ষিত ও সচেতন করে তোলা।
No comments