কমলার খোসার চায়ের কত গুণ জানেন ?
ভিনিগার ও তেল: সাদা ভিনিগারের মধ্যে কমলালেবুর খোসা ভিজিয়ে রেখে দিন। খাবার তৈরির সময় ওই কমলালেবুর খোসার ভিনিগার ব্যবহার করতে পারেন। এতে খাবারের স্বাদ বেড়ে যাবে। একইভাবে, অলিভ অয়েলের মধ্যে কমলালেবুর খোসার কুচি ভিজিয়ে রাখুন। কোনও রান্না বা ম্যারিনেশনে ওই তেল ব্যবহার করতে পারেন। এতেও খাবারে কমলালেবুর ফ্লেভার পেয়ে যাবেন। সালাদ তৈরিতেও এই কমলালেবুর খোসা ভেজানো তেল ও ভিনিগার ব্যবহার করতে পারেন।
বেকিং: শীতকালে বাড়িতে মাঝেমধ্যে অনেকেই কেক, কুকিজ বানান। কেকের ব্যাটার তৈরি করার সময় তাতে কমলালেবুর খোসার জিস্ট মিশিয়ে কমলালেবুর খোসা কুড়ে নিন। সেটা ব্যাটারে মিশিয়ে দিন। এতে কেকে কমলালেবুর ফ্লেভার চলে আসবে। তবে, খেয়াল রাখবেন কেক যেন তেতো না হয়ে যায়।
কমলালেবুর খোসার চা: কমলালেবুর খোসা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন। এখন অনেকেই দুধ-চা ছেড়ে হার্বাল চা খেতে পছন্দ করছে। ট্রাই করে দেখতে পারেন কমলালেবুর খোসার চা। কমলালেবুর খোসা পানির সঙ্গে ফুটিয়ে নিন। এর সঙ্গে একটা দারুচিনির কাঠিও ফুটিয়ে নিন। তৈরি কমলালেবুর খোসার চা। এই চা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানে ভরপুর। এই চা হজমে সহায়তা করে, ইমিউনিটি বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়।
ডা আবিদা সুলতানা, Dr Abida Sultana, health, fitness, healthy life, সফলতার সূত্র, আসুন সুস্থ থাকি, মানসিক স্বাস্থ্য, asun sustho thaki, mental health
No comments